Doctrine of Signatures (DOS) অনুযায়ী মিষ্টি কুমড়া মানুষের ব্রেনের সাথে সাদৃশ্য আছে।
“প্রাকৃতিক হারবাল রেটিনল”
ভাত, রুটি, নুডুল্স, পাকোড়া, বড়া, সালাদ, সস ও চিতই পিঠার সাথে খাওয়া হয়
উপকারিতা : ভিটামিন এ এর অভাব পূরণ করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।
উপাদানের নাম : মিষ্টি কুমড়ার ছাল, পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, লবণ, সরিষার তেল, কালোজিরা ও জিরা ভাজাচূর্ণ।
প্রস্তুত প্রণালী : মিষ্টি কুমড়ার ছাল পুড়ে বা আধা ভেজে নিতে হবে। এরপর পরিমাণমতো পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, লবণ, ভাজা জিরা এবং কালোজিরা মিশিয়ে একসাথে পাটায় বেটে সরিষার তেল মিশিয়ে ভর্তা তৈরি করতে হবে।
লেখক: ডা. আলমগীর মতি
0 comments:
Post a Comment